স্টাফ রিপোর্টারঃ কুষ্টিয়া ইসলামিয়া কলেজ নিয়ে একটি বেসরকারি চ্যানেল এ প্রতিবেদনে কলেজ মার্কেটের দোকান বিক্রি ও অবৈধ্য নিয়োগ বিষয় এর প্রতিবেদনের সত্যতা উদঘাটন করতে যেয়ে ভয়ংকর সব তথ্য বেড়িয়ে এসেছে।তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় যে
মাননীয় জাতীয় সাংসদ মরহুম কে এইচ রশিদুজ্জামান দুদু সভাপতি থাকাকালীন সময় সে অসুস্থ থাকার কারনে তার সই জাল করে প্রতিনিধি হিসেবে এ, টি এম রুহুল আজম,তিনি ২০০৯ থেকে ২০১২ পর্যন্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন এবং নিজের সেচ্ছাচারিতার চূড়ান্তভাবে অবৈধ্য ভাবে সভাপতির পদ ব্যাবহার করে দোকান বরাদ্দ ও টাকার বিনিময়ে ৫১ জন কে নিয়োগ দেন বলে যানাযায় ।যার মধ্যে তার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন কে উপাধ্যক্ষ পদ দেন। আর সব কিছুই তিনি নিজ সাক্ষরের মাধ্যমে করেন যা সম্পুর্ন অবৈধ্য।পরবর্তী সভাপতি তৎকালীন জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল হোসেন তার এসকল অবৈধ
দোকান বরাদ্দ ও নিয়োগ সহ কলেজের ১কোটি ৮১ লাক্ষ ৭৯ হাজার ২৮৯ টাকা আত্বসাত্বের ৫১ জনের মাথা পিছু বিশেষ অংকের টাকা নিয়ে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ এনে দুদক এর মহাপরিচালক এর নিকট তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা গ্রহণ এর জন্য অভিযোগ দায়ের করে আবেদন করেন ২০১৩ সালে।কিন্তু অজ্ঞাত কারনে সে তদন্ত প্রতিবেদন এখনো আসেনি। এদিকে উপাধ্যক্ষ সাবিনা ইয়াসমিন এর এম পি ও ১/০৬/২০০৫ তারিখে (ইনগ্রেড-৪১৯২৬৮)মাননীয় সুপ্রিম কোর্ট স্থগিতার আদেশ দেন যা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর স্মারক নং ও এম/৮৭(ক-৩)/০৫/১১২২২/৮ তারিখ ১৮/৪/০৮ উপ পরিচালক ও সহকারী পরিচালক সাক্ষরিত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেন।এ বিষয় টি কে
গোপন করে ইসলামিয়া কলেজে নিয়োগের বিযয় টি জানাযানি হলে ইসলামিয়া কলেজ গভর্নিং বডি তাকে সাময়িক বরখাস্ত ও কারন
দোর্শানোর নোটিশ দেন।কিন্তু অজ্ঞাত কারনে সে নির্দেশ অমান্য করে কোন জবাব না দিয়ে এখনো তার পদে বহাল থাকছেন কিভাবে তা প্রশ্নবোধক হয়েই থাকছে।এ বিযয়ে একাধিক স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিক এ সংবাদ প্রকাশ ও হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে সকল তথ্য ও প্রমান এই প্রমান করে যে তৎকালীন অবৈধ সভাপতি এ টি এম রুহুল আজম, ও বরখাস্ত কৃত উপাধ্যক্ষ সাবিনা ইয়াসমিন দম্পতির কাছে ইসলামিয়া কলেজ গভর্নিং বডি এখনো জিম্মি। কারন কিছুদিন পর পর ভুল তথ্য দিয়ে নিজেদের কৃত
কর্ম অন্যের ঘাড়ে চাপানোর বৃথা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বলির পাঠা হিসেবে অধ্যক্ষ নওয়াব আলী কে ব্যাবহার করছেন। কুষ্টিয়া সচেতন মহল বলেন,ইসলামিয়া কলেজকে ধ্বংসের দিকে নিতে নানা ষড়যন্ত্র করছে।একটা কলেজের সভাপতির উপর নির্ভর করে অধ্যক্ষোর সকল কাজকর্ম। সামাজিক ভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
জানিয়েছেন অধ্যক্ষ নওয়াব আলি।
Leave a Reply