অনলাইন ডেস্কঃ অডাবের পানি যাকে প্রাকৃতিক স্যালাইন বলা হয়। পানীয় হিসেবে ডাবের পানি অত্যন্ত জনপ্রিয়। বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপসমূহ এবং ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে।
মাটির গুণাগুণের ওপর ভিত্তি করে ডাবের পানির স্বাদ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। যেমন ভারতের ডাব মিষ্টি হয়। কিন্তু ব্রাজিলের ডাব হয় একটু পানসে।
আবার বাংলাদেশের ডাবের পানি বেশ মিষ্টি হয়, সঙ্গে হালকা নোনতা স্বাদ থাকে।
তবে স্বাদ যাই হোক বিজ্ঞান বলে ডাবের পানিতে প্রতি ১০০ গ্রামে ১৬.৭ ক্যালোরি তথা ৭০ কিলো জুল খাদ্যশক্তি রয়েছে। আর এর রয়েছে বহু গুণাগুণ।
ডাবের পানির উপকারিতা
ডিহাইড্রেশনে: এটি ডাবের পানির প্রথম উপকারী দিক। স্যালাইনের সুবিধা নেই এমন স্থানে ডাবের পানিকেই চিকিৎসকরা স্যালাইন হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন।
অতিরিক্ত গরমে বমি বা ঘামে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বেরিয়ে গেলে ডাবের পানি খেয়ে তাৎক্ষণিক শরীরের পানিশূন্যতা পূরণ করা যায়। এর কার্বোহাইড্রেড দেহের শক্তি বাড়ায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ডাবের পানি বেশ কার্যকরী। কারণ এতে আছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও ভিটামিন-সি, যা ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণ করে।
হার্ট ভালো রাখতে: ডাবের পানি হার্টকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি প্রমাণিত, ডাবের পানি হার্টঅ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেকটা কমায়। এটি হাইপারটেনশনও কমায়।
হাড় গঠনে: হাড়কে মজবুত রাখার জন্য দরকার ক্যালসিয়াম ও আরও অনেক পুষ্টিগুণ।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ডাবের পানিতে যে পরিমাণ ক্যালসিয়াম আছে তা হাড়ের জন্য একটি অতিপ্রয়োজনীয় উপাদান। এর ম্যাগনেসিয়াম হাড়কে ভালো রাখতে সাহায্য করে।
চুল ভালো রাখতে: চুলকে ভালো রাখতে ডাবের পানি ব্যবহার করছেন অনেকেই। প্রাকৃতিক কন্ডিশনারের কাজ করে এটি।
চুলকে রুক্ষ হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে ডাবের পানি। চুলকে চকচকে ও নরম করে খুশকি সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে এটি।
এ ছাড়া ডাবের পানি চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। তার ফলে চুল কম পড়ে।
স্যানট্যান সমস্যায়: এবার আসা যাক ত্বকের জন্য ডাবের পানি কতটুকু উপকারী। সানট্যানের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে ডাবের পানি বেশ উপকারী। কারণ এটি প্রাকৃতিক ট্যান রিমুভারের মতো কাজ করে। ৭. টোনার হিসেবে: প্রাকৃতিক টোনার হিসেবে ডাবের পানি উত্তম। এটি স্কিনে পিগমেনটেশন, ব্লেমিসেস দূর করে।
স্কিন ইনফেকশনে: ডাবের পানি চামড়ার (স্কিন) ইন
Leave a Reply