আক্রান্ত
০
সংবাদ শিরোনাম :
ভোজাল গুড় তৈরির কারখানায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান ও আগুন
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ কুষ্টিয়ার খোকসায় নিত্য গোপাল বিশ্বাসের ভেজাল আখের গুড় তৈরির কারখানায় রাতভোর অভিযান চালিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় বিপুল পরিমাণ ভেজাল গুরসহ গুড় তৈরির সরঞ্জাম নষ্ট করা হয়েছে।
রবিবার (১৯) এপ্রিল রাত ১০ টায় খোকসা কালীবাড়ি রোড এলাকায় ওই কারখানায় অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে আবু তালেব (৫০) কে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড করা হয়েছে। তবে ঘটনাস্থল থেকে মালিক সহ কয়েকজন পালিয়ে যান।
এছাড়াও ডাক বাংলো রোড এলাকায় দিলীপ ট্রেডার্স নামে কারখানাটিতে মালিক পক্ষ আগুন লাগিয়ে দিয়ে পালিয়ে যান। ঘটনা স্থলে গিয়ে জানা যায়,আগুনের সূত্রপাত হয়েছে ভেজাল গুড় তৈরি চুলা থেকে। রাতের অন্ধকারে কারখানাটি চালানো হচ্ছে বলেও জানা যায়।
দিলীপ ট্রেডার্স নামের কারখানাটি ভেজাল গুড় তৈরির অভিযোগে কিছু দিন আগেও জেল, জরিমানা ও সিলগালা করেছিলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আইনকে তোয়াক্কা না করে রাতের অন্ধকারে ভেজাল গুড়ের কারখানা পরিচালনা করে আসছিল।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা ভূমি কমিশনার ইসাহাক আলী এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেন,এ চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে পঁচা গুড়, ফিটকিরি, চিনি, রঙ ও রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করে ভেজাল গুড় তৈরি ও বাজারজাত করে আসছিল। এই গুড় খেলে মানুষের মারাত্মক ধরনের শারীরিক ক্ষতি হতে পারে।কারখানাটিকে আপাতত বন্ধ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন মালিক পালিয়ে গেলেও তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, খোকসা ফেয়ার ব্রিগেড ও স্থানীয় সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
ভোজাল গুড় তৈরির কারখানায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান ও আগুন
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা ভূমি কমিশনার ইসাহাক আলী এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেন,এ চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে পঁচা গুড়, ফিটকিরি, চিনি, রঙ ও রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করে ভেজাল গুড় তৈরি ও বাজারজাত করে আসছিল। এই গুড় খেলে মানুষের মারাত্মক ধরনের শারীরিক ক্ষতি হতে পারে।কারখানাটিকে আপাতত বন্ধ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন মালিক পালিয়ে গেলেও তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, খোকসা ফেয়ার ব্রিগেড ও স্থানীয় সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
ভোজাল গুড় তৈরির কারখানায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান ও আগুন
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা ভূমি কমিশনার ইসাহাক আলী এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেন,এ চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে পঁচা গুড়, ফিটকিরি, চিনি, রঙ ও রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করে ভেজাল গুড় তৈরি ও বাজারজাত করে আসছিল। এই গুড় খেলে মানুষের মারাত্মক ধরনের শারীরিক ক্ষতি হতে পারে।কারখানাটিকে আপাতত বন্ধ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন মালিক পালিয়ে গেলেও তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, খোকসা ফেয়ার ব্রিগেড ও স্থানীয় সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
গ্যালারী
© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিয়মঅনুযায়ী তথ্য মন্ত্রণালয় বরাবর নিবন্ধনের জন্য আবেদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
Leave a Reply